বাংলাদেশের ইতিহাস
মুক্তিযুদ্ধের ১১টি সেক্টর কে বিভক্ত করা হয় ১৯৭১ সালের ১২ই জুলাই। পুরো বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টের বিভক্ত করা পর সেক্টরগুলোর কমান্ডারও গঠন করা হয়। মুক্তিযুদ্ধের ১১টি সেক্টরকে পরিচালনার জন্য সেক্টর কমান্ডার গঠন করা হয় নিচে তা আলোচনা করা হলো। ১ নং সেক্টরঃ চট্টগ্রাম ও পাবর্ত্য চট্টগ্রাম এলাকা ছিল ১ নং মুক্তিযুদ্ধের সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত। ফেনী নদী থেকে […]
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে চীনের ভূমিকা আলোচনা করলে প্রথমে দেখা যায় মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পরই চীন সরকার কট্টর পাকিস্তান ঘেঁষা নীতি অনুসরণ করে । যা স্বাধীনতাপ্রিয় বাঙ্গালী বিশেষ করে বামপন্থীদের জন্য গভীর হতাশা সৃষ্টি করে। প্রফেসর সৈয়দ আনোয়ার হোসেন মতে চীন অনুসৃত নীতির দুটি বৈশিষ্ট্যের উল্লেখ করেন। প্রথমত, চীন সরকার দ্ব্যর্থহীনভাবে পাকিস্তান সামরিক চক্রের প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন […]
বঙ্গ বিভাগ এর পূর্বে ইন্ডিয়া লীগ গঠনঃ ইন্ডিয়া লীগঃ বঙ্গ বিভাগ এর পূর্বে ইন্ডিয়া লীগ গঠন হয়। ভারতীয় জনগণের মধ্যে জাতীয়তাবোধ ও রাজনৈতিক চেতনা জাগ্রত করার উদ্দেশ্যে শিশির কুমার ঘোষ, কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ বাংলার কয়েকজন বিশিষ্ট নেতা ইন্ডিয়া লীঘ গড়ে তোলেন। ইন্ডিয়ান এসোসিয়েশনঃ ১৮৭৬ সালে সুরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় কর্তৃক ইন্ডিয়ান এসোসিয়েশন বা ভারত সভা স্থাপিত হয়। […]
প্রাদেশিক নির্বাচন এর পর মুসলিম লীগ ও কৃষক-প্রজা পার্টির সরকার গঠনঃ প্রাদেশিক নির্বাচন-১৯৩৭: ১৯৩৭ সালে প্রাদেশিক নির্বাচনের পর মুসলিম লীগ ও কৃষক-প্রজা পার্টি কোয়ালিশন সরকার গঠন করে এবং এ. কে. ফজলুল হক মুখ্যমন্ত্রি নিযুক্ত হন। ফজলুল হকের মন্ত্রিসভা বেশকিছু জনকল্যাণমূলক কাজ সম্পন্ন করেন। ১৯৩৮ সালে বঙ্গীয় কৃষি-খাতক আইন প্রণয়ন করেন এবং ঋণসালিশী বোর্ড প্রতিষ্ঠা করেন। […]
বারো ভূঁইয়া কারা ছিলো? বারো ভূঁইয়া ছিল পাঠান ও হিন্দু জমিদারদের পরিচিতিমূলক শব্দ। বারো ভূঁইয়া কথাটি প্রসিদ্ধি লাভ করলেও বারো ভূঁইয়াদের সংখ্যা বার অপেক্ষা বেশি ছিল এবং তাঁদের কেহ কেহ হিন্দু ছিলেন। বারো ভূঁইয়াদের মধ্যে সোনারগাঁয়ের ঈসা খাঁ ছিলেন শ্রেষ্ঠ ও শক্তিশালী নরপতি। সম্রাট আকবর সেনাপতি মানসিংহকে বাংলার সুবাদার নিযুক্ত করলেও তিনি ঈসা খাঁকে পরাজিত […]