পাকিস্তানের শাসনতন্ত্র ও রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি আদায়
পাকিস্তানের শাসনতন্ত্র গৃহীত হয় ২৯ ফেব্রুয়ারী ১৯৫৬ ২৯ ফেব্রুয়ারী ১৯৫৬ পাকিস্তানের নতুন শাসনতন্ত্র গৃহীত হয়। ২৩ মার্চ ৫৬ শাসনতন্ত্র কার্যকর হয়। শাসনতন্ত্র অনুযায়ী পাকিস্তানের নামকরণ করা হয় ‘ইসলামিক রিপাবলিক অব পাকিস্তান। শাসনতন্ত্রে গভর্নর জেনারেলের পরিবর্তে প্রেসিডেন্টের শাসনবলবৎ করা হয়। এই সংবিধানে বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। শেখ মুজিব ব্যতীত জাতীয় পরিষদের সকল সদস্য […]
বঙ্গ বিভাগ এর পূর্বে ইন্ডিয়া লীগ গঠনঃ ইন্ডিয়া লীগঃ বঙ্গ বিভাগ এর পূর্বে ইন্ডিয়া লীগ গঠন হয়। ভারতীয় জনগণের মধ্যে জাতীয়তাবোধ ও রাজনৈতিক চেতনা জাগ্রত করার উদ্দেশ্যে শিশির কুমার ঘোষ, কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ বাংলার কয়েকজন বিশিষ্ট নেতা ইন্ডিয়া লীঘ গড়ে তোলেন। ইন্ডিয়ান এসোসিয়েশনঃ ১৮৭৬ সালে সুরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় কর্তৃক ইন্ডিয়ান এসোসিয়েশন বা ভারত সভা স্থাপিত হয়। […]
প্রাদেশিক নির্বাচন এর পর মুসলিম লীগ ও কৃষক-প্রজা পার্টির সরকার গঠনঃ প্রাদেশিক নির্বাচন-১৯৩৭: ১৯৩৭ সালে প্রাদেশিক নির্বাচনের পর মুসলিম লীগ ও কৃষক-প্রজা পার্টি কোয়ালিশন সরকার গঠন করে এবং এ. কে. ফজলুল হক মুখ্যমন্ত্রি নিযুক্ত হন। ফজলুল হকের মন্ত্রিসভা বেশকিছু জনকল্যাণমূলক কাজ সম্পন্ন করেন। ১৯৩৮ সালে বঙ্গীয় কৃষি-খাতক আইন প্রণয়ন করেন এবং ঋণসালিশী বোর্ড প্রতিষ্ঠা করেন। […]
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি যুগে ‘মঙ্গল পান্ডে’’র বিদ্রোহ ঘোষণা ২৬ জানুয়ারী-১৮৫৭ প্রথম দমদমে বিদ্রোহ দেখা দেয়। ২৯ মার্চ-১৮৫৭ ব্যারাকপুরের সেনা ছাউনিতে ‘মঙ্গল পান্ডে’ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এর বিরুদ্ধে বিদ্রহ ঘোষণা করেন এবং শহীদ হন। সিপাহী বিদ্রোহে তিনি প্রথম শহীদ হন। সিপাহীরা দিল্লী দখল করে শেষ মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহকে স্বাধীন ভারতের ‘বাদশাহ’ বলে ঘোষণা করেন। […]
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর ভারত শাসনঃ নবাব সিরাজউদ্দৌলার পতনের পর মীরজাফর বাংলার নবাব হন। তিনি ছিলেন নামমাত্র নবাব। প্রকৃত ক্ষমতা ছিল ইংরেজদের হাতে। ইংরেজরা ১৭৬০ সালে মীরজাফরকে সরিয়ে তার জামাতা মীর কাসিমকে বাংলার নবাবী দান করে। কিন্তু শীঘ্রই স্বাধীনচেতা মীর কাসিমের সাথে ইংরেজদের দ্বন্দ বাধে। অযোধ্যার নবাব সুজাউদ্দৌলা এবং দিল্লীর সম্রাট শাহ আলমের সহায়তা পাওয়া সত্ত্বে […]
উপমহাদেশে ইউরোপীয় দের বাণিজ্য বিস্তার যুগযুগ ধরে উপমহাদেশের সাথে স্থল ও জলপথে ইউরোপীয় ব্যবসা-বাণিজ্যের যোগাযোগ ছিল। কারণ উপমহাদেশের ধনসম্পদের আকর্ষণ বিদেশিদের এ অঞ্চলে আসতে আগ্রহী করে তোলে। ফলে উপমহাদেশে ইউরোপয়ীদের মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু হয়। কিন্তু তখন জলপথের বাণিজ্য শুধু আরব বণিকদের হাতেই ছিল। পনের শতকের শেষের দিকে পাশ্চাত্য থেকে উপমহাদেশে পৌঁছবার নতুন জলপথ আবিষ্কৃত হওয়ার […]
মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা আলোচনা করা হলঃ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বের বিভিন্ন বৃহৎ শক্তির দেশগুলোর যেমন ভূমিকা ছিল ঠিক একইভাবে বিশ্বের দেশগুলোর অভিভাবক হিসেবে জাতিসংঘের ভূমিকা ছিল অনুস্বীকার্য।২৬ মার্চ ১৯৭১ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইপিআরের ওয়ারলেস যোগে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী কাছে একটি বার্তা বা বাণী প্রেরণ করেন তিনি সেখানে উল্লেখ করেছিলেন “This may be […]
বারো ভূঁইয়া কারা ছিলো? বারো ভূঁইয়া ছিল পাঠান ও হিন্দু জমিদারদের পরিচিতিমূলক শব্দ। বারো ভূঁইয়া কথাটি প্রসিদ্ধি লাভ করলেও বারো ভূঁইয়াদের সংখ্যা বার অপেক্ষা বেশি ছিল এবং তাঁদের কেহ কেহ হিন্দু ছিলেন। বারো ভূঁইয়াদের মধ্যে সোনারগাঁয়ের ঈসা খাঁ ছিলেন শ্রেষ্ঠ ও শক্তিশালী নরপতি। সম্রাট আকবর সেনাপতি মানসিংহকে বাংলার সুবাদার নিযুক্ত করলেও তিনি ঈসা খাঁকে পরাজিত […]
মুক্তিযুদ্ধে ভারতের ভূমিকা মূল্যায়ন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে মিত্র বাহিনীর ভূমিকা রাখতে ভারতকে হারাতে হয়েছিল বহু অফিসার ও সৈনিককে। ১৯৭১ সালে র্পূব ও পশ্চিম রণাঙ্গন মিলে শহীদ ভারতীয় সৈন্যের সংখ্যা ৩৬৩০ জন, নিখোঁজ ২১৩ জন এবং আহত ৯৮৫৬ জন। যাঁদের রক্ত এই স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে মিশে রয়েছে।বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধে প্রতিবেশী রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের ভূমিকা অবিস্মরণীয়। ২৬ মার্চ ১৯৭১ […]
মুক্তিযুদ্ধের মুক্তিবাহিনী কমান্ডসমূহ গঠনের কারন ৪ এপ্রিল ১৯৭১সিলেটের তেলিয়াপাড়া চা বাগানে (বর্তমান হবিগঞ্জ ) এমএজি ওসমানের নেতৃত্বে ৫০০০সামরিক ও ৮০০০বেসামরিক মোট ১৩ হাজার যোদ্ধা নিয়ে মুক্তিফৌজ নামে মুক্তিবাহিনী গঠন করা হয়। ১২ এপ্রিল ১৯৭১ সালে মুক্তিফৌজ নাম পরিবর্তন করে বাহিনীর নামকরণ করা হয় মুক্তিবাহিনী। বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড আলোচনা করা হলোঃ মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডঃ ২৬ মার্চ ১৯৭১ […]