fbpx

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী

বাংলাদেশ-সশস্ত্র-বাহিনী
নীর পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী গঠন

মুজিব বাহিনী, মুক্তিবাহিনী ও সশস্ত্র বাহিনী গঠন

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীঃ বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার মুজিব বাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী গঠন করর প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেন। ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও ইপিআর-এর বাঙালি সৈনিকসহ শিক্ষিত তরুণদের নিয়ে স্থল, নৌ এবং বিমান বাহিনী গঠন করা হয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ১১টি সেক্টরে মুক্তিবাহিনীর পাশে থেকে বিভিন্ন জেলায় আক্রমণ পরিচালনা করে। (সেক্টর ও ফোর্স সম্পর্কে বিশদ জানতে হবে।)

বিএলএফ (মুজিব বাহিনী): ছাত্রনেতা শেখ জপলুল হক মনি, সিরাজুল আলম খান, আব্দুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমেদের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের নেতাকর্মী এবং শিক্ষিত তরুণদের নিয়ে বিএলএফ (বেঙ্গল লিবারেশন ফ্রন্ট) নামে একটি রাজনৈতিক সশস্ত্র বাহিনী গড়ে উঠে। বিএলএফ পরে মুজিব বাহিনী হিসেবে পরিচিত লাভ করে।

কাদেরিয়া বাহিনীঃ বরিশালে গঠিত হয়েছিল হেয়ায়েত বাহিনী।

বাংলাদেশ সরকারের প্রথম মন্ত্রিসভা গঠন

প্রবাসী সরকার গঠনঃ পাক হানাদার বাহিনীর ভয়ে জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচিত অধিকাংশ সদস্য ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। তাদের উদ্যোগে ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল আগরতলায় বাংলাদেশ সরকারের প্রথম মন্ত্রিসভা গঠিত হয়। এ সরকারের সর্বসম্মতিক্রমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করা হয়। ১৯৭১ সালে ১৭ এপ্রিল কুষ্ঠিয়ার মেহেরপুরের বৈদ্যনাথ তলারআম বাগানে এ সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করে এবং এম ইউসুফ আলী স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন।

বাংলাদেশ সরকারের প্রথম মন্ত্রিসভার নাম ও পদবী

রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান
ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম
প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহ্মদ
অর্থমন্ত্রী এম মনসুর আলী
স্বরাষ্ট্র, ত্রাণ ও পূর্ণবাসনমন্ত্রী এ. এইচ. এম. কামরুজ্জামান
পররাষ্ট্র ও আইনমন্ত্রী মোশতাক আহম্মদ
মুক্তি বাহিনীর প্রধান কর্ণেল আতাউল গনি ওসমানী
মুখ্যসচিব রুহল কুদ্দুস

অপারেশন জ্যাকপটঃ বাংলাদেশের নৌপথে সৈন্য ও অন্যান্য সমর সরঞ্জাম পরিবহনের ব্যবস্থা বানচাল করার লক্ষ্যে জাহাজ ও নৌযান ধবংশ করাই ছিল অপারেশন জ্যাপটটের উদ্দেশ্য। ১৫ আগস্ট রাতে চট্টগ্রাম বন্দরে আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। স্বেচ্ছাসেবকদের ২০ জনের নিয়ে জাহাজের তলদেশে লাগিয়ে দেয়। রাত ১-৪৫ মিনিটে বিকট শব্দে মাইনগুলো বিস্ফোরিত হলে সবগুলো জাহাজ ধবংশ হয়ে যায়।

মিত্রবাহিনী গঠনঃ ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর পাকিস্তান ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করলে বাংলাদেশ-ভারত যৌথ বাহিনী গঠিত হয় যার প্রধান ছিলেন লে. জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা।

বুদ্ধিজীবি হত্যাকান্ডঃ পাক হানাদার বাহিনী এবং তাদের দোসরগণ দেশকে মেধামূন্য করার লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধের সমর্থক সৃতি সন্তানদের হত্য করার সিদ্ধান্ত নেয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৪ ডিসেম্বর রাতে নিরস্ত্র অবস্থায় বাসা থেকে ধরে নিয়ে হত্যা করে প্রথিতযশা ডাক্তার, শিক্ষক, প্রকৌশলী, বুদ্ধিজীবিসহ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। এদের অধিকাংশকেই রায়েববাজার  বধ্যভূমিতে হত্যা করা হয়।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে চীনের ভূমিকাঃ

মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পরই চীন সরকার কট্টর পাকিস্তান ঘেঁষা নীতি অনুসরণ করে । যা স্বাধীনতাপ্রিয় বাঙ্গালী বিশেষ করে বামপন্থীদের জন্য গভীর হতাশা সৃষ্টি করে। প্রফেসর

Read More »
বনজ সম্পদ

বাংলাদেশের বনজ ও খনিজ সম্পদ

বাংলাদেশের বনজ সম্পদ উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশের বনভূমি তিন প্রকারঃ১.ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বৃক্ষের বনভূমিঃ চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটের এলাকা জুড়ে এ বনাঞ্চল বিস্তৃত।

Read More »
বাংলাদেশের কুটির শিল্প

বাংলাদেশের শিল্প সম্পদ

বাংলাদেশের শিল্প সম্পদ এর উন্নয়ন কৃষিপ্রধান দেশ বাংলাদেশ শিল্পক্ষেত্রে এখনও কাঙ্খিত সাফল্য অর্জন করতে পারেনি। শিল্পখাতগুলোতে যথাযথ দিকনির্দের্শন, পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা প্রদান, সরকারী আনুকুল্য প্রভৃতির মাধ্যমে

Read More »
Layer 1
Login Categories
error: Content is protected !!
এই ওয়েবসাইটটি কুকিজ ব্যবহার করে এবং আপনার ব্রাউজিং অভিজ্ঞতা মসৃণ করার জন্য আপনার কিছু ব্যক্তিগত তথ্য (ওয়েব ব্রাউজিং সম্পর্কীয়) সংরক্ষণ করে। আপনার ব্রাউজারের login-এর তথ্য সংরক্ষণের জন্যে "Ok, I acknowledge" বাটনে ক্লিক করুন।